তােমার দেখা একটি ঐতিহাসিক স্থানের বিস্তারিত বিবরণ দিয়ে বন্ধুর কাছে একটি পত্র লেখ
✱তোমার দেখা একটি ঐতিহাসিক স্থানের বিস্তারিত বিবরণ দিয়ে বন্ধুর কাছে একটি পত্র লেখ।
✱ অথবা, কোনাে ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমণের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে তােমার বন্ধুর নিকট একটি পত্র লেখ।
মিরপুর, ঢাকা।
২৫ জুলাই ২০১৭
সুপ্রিয় সালেহ
আমার প্রীতি ও শুভেচ্ছা নিও। আশা করি, তুমি ভালাে আছ। আমিও পরম করুণাময়ের অশেষ রহমতে ভালাে আছি। আমি কিছুদিন আগে একটি ঐতিহাসিক স্থানে ভ্রমণে গিয়েছিলাম। আজ তােমাকে ওই স্থান সম্পর্কে সংক্ষেপে জানাচ্ছি। তুমি তাে জানাে, এ পর্যন্ত আমি বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থানগুলাের অধিকাংশই ভ্রমণ করেছি। সম্প্রতি আমি নাটোরে ভ্রমণে গিয়েছিলাম। সেখানে রানি ভবানীর বাড়ি, দিঘাপতিয়া রাজবাড়ি ও চলনবিল দেখেছি। রানি ভবানী ছিলেন প্রজাহিতৈষী নারী । তিনি শিক্ষা বিস্তারেও আগ্রহী ছিলেন। শত-শত মন্দির, অতিথিশালা ও রাস্তা নির্মাণ করে তিনি মানবমনে স্থায়ী আসন গড়েছেন। রানি ভবানীর বাড়ি দেখার পর গেলাম দিঘাপতিয়া রাজবাড়িতে। এটি প্রায় ৪৩ একর জমির ওপর নির্মিত। রাজবাড়ির প্রবেশপথে একটি সিংহদ্বার রয়েছে। মূল ভবনের ভিতরের সাজসজ্জা ও আসবাবপত্র খুবই বিস্ময়কর। ভবনের পিছনে একটি বাগান রয়েছে। বাগানটিতে অনেক দুষ্প্রাপ্য গাছ আছে। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দিঘাপতিয়া রাজবাড়িকে উত্তরা গণভবন নামে স্বীকৃতি প্রদান করেছেন। এরপর গেলাম চলনবিলে । বর্ষাকালে চলনবিলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অনেকগুণ বেড়ে যায় । আমি সঙ্গে থাকা লাইফ জ্যাকেট পরে নৌকায় চড়ে কয়েক ঘণ্টা যাবৎ বিলে ঘুরে বেড়ালাম। নাটোর থেকে আসার সময় সেখানকার বিখ্যাত কাঁচাগােল্লা নিয়ে এসেছি।
আমার প্রীতি ও শুভেচ্ছা নিও। আশা করি, তুমি ভালাে আছ। আমিও পরম করুণাময়ের অশেষ রহমতে ভালাে আছি। আমি কিছুদিন আগে একটি ঐতিহাসিক স্থানে ভ্রমণে গিয়েছিলাম। আজ তােমাকে ওই স্থান সম্পর্কে সংক্ষেপে জানাচ্ছি। তুমি তাে জানাে, এ পর্যন্ত আমি বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থানগুলাের অধিকাংশই ভ্রমণ করেছি। সম্প্রতি আমি নাটোরে ভ্রমণে গিয়েছিলাম। সেখানে রানি ভবানীর বাড়ি, দিঘাপতিয়া রাজবাড়ি ও চলনবিল দেখেছি। রানি ভবানী ছিলেন প্রজাহিতৈষী নারী । তিনি শিক্ষা বিস্তারেও আগ্রহী ছিলেন। শত-শত মন্দির, অতিথিশালা ও রাস্তা নির্মাণ করে তিনি মানবমনে স্থায়ী আসন গড়েছেন। রানি ভবানীর বাড়ি দেখার পর গেলাম দিঘাপতিয়া রাজবাড়িতে। এটি প্রায় ৪৩ একর জমির ওপর নির্মিত। রাজবাড়ির প্রবেশপথে একটি সিংহদ্বার রয়েছে। মূল ভবনের ভিতরের সাজসজ্জা ও আসবাবপত্র খুবই বিস্ময়কর। ভবনের পিছনে একটি বাগান রয়েছে। বাগানটিতে অনেক দুষ্প্রাপ্য গাছ আছে। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দিঘাপতিয়া রাজবাড়িকে উত্তরা গণভবন নামে স্বীকৃতি প্রদান করেছেন। এরপর গেলাম চলনবিলে । বর্ষাকালে চলনবিলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অনেকগুণ বেড়ে যায় । আমি সঙ্গে থাকা লাইফ জ্যাকেট পরে নৌকায় চড়ে কয়েক ঘণ্টা যাবৎ বিলে ঘুরে বেড়ালাম। নাটোর থেকে আসার সময় সেখানকার বিখ্যাত কাঁচাগােল্লা নিয়ে এসেছি।
আজ আর নয় । তুমি কোথাও ভ্রমণে গিয়েছ কি না জানিও। বড়ােদের শ্রদ্ধা ও ছােটোদের স্নেহ দিও।
ইতি
তােমার বন্ধু
জামাল
✱ পেত্র লেখা শেষে খাম এঁকে খামের ওপরে ঠিকানা লিখতে হয়।
Good
দোয়া করলাম।
সুন্দর হয়েছে